NID gov BD সাইটে কিভাবে NiD bd Card যাচাই, nid bd login ও নতুন নিবন্ধনের জন্য আবেদন করবেন: nidw.gov.bd http://www.nidw.gov.bd অনেক মানুষ জানেন না যে, আজকাল ডিজিটাল যুগের ডিজিটাল অনেক পদ্ধতি রয়েছে, যার মাধ্যমে আমরা খুব সহজে ঘরে বসে সব কাজ করে দিতে পারি। অনেকে আবার এই Nid BD Login card service প্রদান করে লক্ষ লক্ষ টাকা নিয়ে গুনছে।
Contents in The Article
তা আমাদের হাতের মধ্য থেকে দিতে হচ্ছে। কারন একটাই আমরা জানিনা এই সব কিছুর সমাধান এখন কোথায় পাওয়া যায়। আর সেইজন্য আজকের মুল আরটিকেল।
যা হচ্ছে Nid gov bd ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আমরা নিজের Nid bd card যাচাই, Nid gov bd card service,nid bd login কি কি করা যাবে, এর সমাধান দিতে পারা যাবে কিভাবে কোন সমস্যায় পড়লে, ইত্যাদি বিষয় জানতে পারবেন।
বন্ধুরা NID gov BD কিভাবে NiD bd Card যাচাই, Login ও নতুন নিবন্ধনের জন্য আবেদন করবেন? nidw.gov.bd http://www.nidw.gov.bd/ এই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আপনি সব কিছু সমাধান করতে পারেন। যেমন ধরেন: আপনার Nid bd card এর সামান্য নামের ভুল রয়েছে।
তা সব জায়গায় এক রকম, আর Nid bd card এর বেলায় অন্য নাম চলে এসেছে। অথবা অক্ষরের ভুল ভ্রান্তি রয়েছে। তা কিভাবে সমাধান করবেন। আর কিভাবে এই ওয়েবসাইটে login করবেন। এই সকল কিছু নিয়ে নিচে আছে বিস্তারিত আলোচনা।
তাহলে চলুন শুরু করার যাক।
রিলেটেড পোষ্ট:
Nid bd card 2023 কি?

nid gov bd nidw nid bd nid card service
প্রথমে আমরা জানব Nid bd card আসলে কি? Nid card হচ্ছে National identity Card (যা বাংলায় বলি জাতীয় পরিচয় পত্র) এই Card মুল্য আমরা সবাই জানি। ন্যাশনাল আইডেন্টিটি কার্ড বা NID কার্ড হল একটি বাধ্যতামূলক পরিচয় নথি যা প্রত্যেক বাংলাদেশী নাগরিককে ১৮ বছর বয়সে ইস্যু করা হয়।
NID হল বাংলাদেশী ড্রাইভিং লাইসেন্সের মতই একটি সরকারী জারি করা ফটো আইডি, যা একটি বায়োমেট্রিক, মাইক্রোচিপ এমবেডেড, স্মার্ট পরিচয়পত্র হয়।
যেকোন কিছু করার আগে আমাদের Card এর মুল্য বুঝতে সক্ষম হই। কারন প্রতিটি কাজের আগে আমাদের প্রয়োজন পরে Nid card. আর এখানে আমি Nid bd Card বলার কারন হচ্ছে। আমরা যেহেতু সাধারনভাবে Nid card বলি। কিন্তু তা যে বিশ্বের কাছে একই নাম। চিনার জন্য বা বুঝতে পারার জন্য আমি ব্যবহার করলাম Nid bd card.
এখন আমরা দেখব Nid gov bd বা nidw.gov.bd আসলে কি এইটা। তা অবশ্য আপনার জন্য জরুরি। কারন আজ যদি জানতে পারেন, কালকে কোন প্রশ্নের সম্মুখীন হলে, তার মুখদুর জবাব দিতে পারেন। তাহলে কষ্ট করে নিচে দেখতে থাকুন।
রিলেটেড পোষ্ট:
Nid gov bd ও nidw.gov.bd কি?
Nid gov bd বা nidw.gov.bd আসলে সরকারি ওয়েবসাইটের মধ্য একটা তথ্য নথিভুক্ত করণ ও আইডি কার্ড সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান হল বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন। ২০০৮ সাল থেকে বাংলাদেশে বায়োমেট্রিক আইডেনটিফিকেশন বিদ্যমান।
সকল বাংলাদেশী যারা ১৮ বছর বয়স বা তার চেয়ে বেশির বয়সী তারা সকলে কেন্দ্রীয় বায়োমেট্রিক তথ্যভান্ডারের সাথে সংযুক্ত, যা বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন নির্বাচন ও অন্যান্য ক্ষেত্রে ব্যবহার করে। ২০১৬ সালের পুর্বে সাধারণ আইডেনটিটি কার্ড সরবরাহ করা হত যেখানে শুধুমাত্র আইডিধারী ব্যক্তির নাম, পিতা ও মাতার নাম, জন্ম তারিখ, আইডি নাম্বার, ছবি ও স্বাক্ষর উল্লেখ ছিল।
বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের এনআইডি উইং ২০১৬ সালের অক্টোবরে স্মার্ট জাতীয় পরিচয় পত্র উপস্থাপন করে। স্মার্ট কার্ডে একটি ইন্টারগ্রেট সার্কিট কার্ড (আইসিসি) সংযুক্ত আছে যা চিপ কার্ড নামেও পরিচিত। স্মার্টকার্ডে এ চিপ কার্ড মেশিনের সাহায্যে রিড করা যাবে। সেখানে নাগরিকের সব তথ্য সংরক্ষিত আছে।
স্মার্ট কার্ডের ডিজাইনে বাংলাদেশের জাতীয় প্রতীকগুলো ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে মুক্তিযুদ্ধ, জাতীয় পাখি, শাপলা ফুল, চা বাগান, স্মৃতিসৌধ ইত্যাদি।
রিলেটেড পোষ্ট:
NID BD CARD এর কিছু সুবিধা
এনআইডি বা স্মার্ট এনআইডি কার্ড হোল্ডাররা যে সকল সুযোগ-সুবিধা পাবেন বা সকল কাজে আইডি কার্ড লাগে –
- নাগরিক অধিকার ও সুবিধা সমূহ
- জাতীয় পরিচয়
- ড্রাইভিং লাইসেন্স
- মটর যান রেজিস্ট্রেশন
- পাসপোর্ট
- জমি ক্রয় ও বিক্রয়
- ব্যাংক হিসাব খুলতে
- ব্যাংক ঋণ নিতে
- টিন নাম্বার
- মোবাইল সিম পেতে
- সরকারি অনুদান ও ভাতা পেতে
- চাকরির আবেদন করতে
এছাড়া আরো অনেক সুযোগ সুবিধা পাওয়া যায়। যা আমরা একে অন্য বেশি জানা রয়েছে। তাই এইসব না বলে আমরা আরেকটু নিচের দিকে দেখি।
রিলেটেড পোষ্ট:
NID BD CARD বানাতে কি কি প্রয়োজন পড়ে?
- এসএসসি বা সমমানের সার্টিফিকেট ফটোকপি
- জন্ম নিবন্ধ সনদের ফটোকপি
- পাসপোর্ট, ড্রাইভিং লাইসেন্স বা টিন সার্টিফিকেট
- ইউটিলিটি বিলের কপি
- নাগরিকত্ব সনদ (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)
- পিতা, মাতা স্বামী /স্ত্রীর আইডি কার্ডের ফটোকপি
আমাদের Nid bd card ইস্যু করতে যা যা লাগবে, তা আপনিও জানেন। আমি ও জানি। তবুও জানা প্রয়োজন। এখন আমরা জানব কিভাবে Nidw.gov.bd অথবা nid gov bd ওয়েবসাইটে নতুন করে ভোটার আইডি Card করব। বা Nid card বানানোর জন্য আবেদন করব। তা নিচে দেখুন:
রিলেটেড পোষ্ট:
কিভাবে Nid bd Card নতুন নিবন্ধনের জন্য আবেদন?
আপনার যদি এখনো পর্যন্ত Nid card এর জন্য কোন ইস্যু না করে থাকেন, তাহলে এখানে আপনি খুব সহজে করতে পারবেন। তাহলে চলুন, স্টেপ বাই স্টেপ দেখিয়ে দেই।
১. প্রথমে https://services.nidw.gov.bd/nid-pub/ ওয়েবসাইটে প্রবেশ করুন।
আপনি গুগলে সারচ দিয়ে অথবা ডিরেক্ট https://services.nidw.gov.bd/nid-pub/ এই লিনক প্রবেশ করতে পারেন।
- ২. আপনি এখানে “নতুন নিবন্ধনের জন্য আবেদন” অপশনে “আবেদন” ক্লিক করুন।
এই ওয়েবসাইটে প্রবেশ করার পর আপনি কয়েকটি অপশন দেখতে পারবেন, “নতুন নিবন্ধনের জন্য আবেদন” নামের অপশনে আপনি একটু নিচে দেখবেন ” আবেদন” নামের বাটন। আর সেই বাটনে আপনি ক্লিক করুন।
- ৩. এখন পুরো নাম বক্সে ইংলিশে নিজের নাম লিখতে হবে।
আপনার নিজের নাম দিয়ে যদি এপ্লাই করতে চান। তাহলে নিজের নাম পুরোটাই ইংলিশে লিখুন। কোন ভুল করলে হবে না।
- ৪. এখন “জন্ম তারিখে” নিজের জন্ম তারিখ বসান।
আপনার জন্ম নিবন্ধন অনুযায়ি নিজের জন্ম তারিখ এখানে বসান।
- ৫. আপনি ক্যাপচা পুরন করুন, তারপর “বহাল” বাটনে ক্লিক করুন।
আপনি উপরের স্টেপ কম্পলিট করে, এখনি আপনি ক্যাপচা পুরন করে “বহাল” বাটনে ক্লিক করতে ভুলবেন। তাহলে পরের পদক্ষেপ প্রবেশ করতে পারবেন।
- ৬. এরপর “মোবাইল নাম্বার বসিয়ে দিন
আপনার মোবাইল নাম্বার এখানে বসিয়ে “বহাল” বাটনে ক্লিক করুন। - ৭. নিজের মোবাইল নাম্বার ভেরিফিকেশন কোড বসান।
আপনার মোবাইলে একটা ভেরিফিকেশন জন্য কোড এসএমএস এর মাধ্যমে যাবে। সেটা এখানে বসান। আর বহাল অপশনে ক্লিক করুন।
- ৮. এরপর “ইউজারনেইম” এবং “পাসওয়ার্ড” বসান, আর বহাল অপশনে ক্লিক করুন।
আপনি এখানে নিজের একটা ইউজার নেইম বসান, আর পাসওয়ার্ড বসান। যেটা আপনি মনে রাখতে পারবে। পরবর্তী সময়ে লগিন করার জন্য এই প্রসেস কাজে লাগবে। তাই খুব সতর্কভাবে আপনি পাসওয়ার্ড বসিয়ে “বহাল” অপশনে ক্লিক করুন
বেশ এখন আপনি নিজের সকল তথ্য এডিট করুন।আপনি নিজেরমত সকল নিয়ম পালন করে ওখানে কাজ করে দিন। তারপর আপনি কাজ সমাধান হয়ে গেলে Nid bd card কম্পলিট করে নিন।
এখন আমরা দেখব কিভাবে Nid bd card এর জন্য নির্বাচন কমিশন ওয়েবসাইট nid bd login nid.gov.bd or nidw.gov.bd login করব। তা নিচে দেখুন।
রিলেটেড পোষ্ট:
কিভাবে nid bd login, nid.gov.bd or nidw.gov.bd login করব?
এখানে আমরা দেখব কিভাবে আপনি nid bd login nid.gov.bd or nidw.gov.bd login করবেন। আর সেটা স্টেপ বাই স্টেপ দেখানোর চেষ্ট করব। তাই চলুন নিচে দেখি।
- ১. প্রথমে আমরা nid.gov.bd or nidw.gov.bd ওয়েবসাইটে প্রবেশ করব।
- ২. এখন আপনি nid bd login করার জন্য “লগিন করুন” নামক অপশনে ক্লিক করুন।
- আপনি এখানে লগিন অপশনে নিজের ইউজার নেইম এবং পাসওয়ার্ড দিয়েছিলে আবেদন করার সময়। সেটা এখানে সঠিকভাবে বসিয়ে দিন।
৩. এরপর আপনি ক্যাপচা পুরন করুন।
- আপনার সামনে ইউজারমেইম এবং পাসওয়ার্ড বসানোর বক্স এরপর ক্যাপচা কোড দেখবেন, সেখানে বক্স থাকবে,সেটায় পুরন করুন। এরপর লগিন বাটনে ক্লিক করে দিন।
বেশ হয়ে যাবে রিডাইরেক্ট আপনার মেইন একাউন্টে। যা আপনি একটু আগে আবেদনের জন্য এপ্লাই করেছেন। nid card করার যত ধরনের সমস্যা রয়েছে, তার কিছু সমাধান পাবেন আপনি দেখুন নিচে।
এখন আপনি কিভাবে Nid card bd যাচাই করবেন অনলাইনে, তা নিয়ে কিছু কথা নিচে দেখুন।
রিলেটেড পোষ্ট:
কিভাবে অনলাইনে NID CARD যাচাই করবেন?
বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন অফিসের ওয়েব সাইটে এনআইডি যাচাই করুন / Verify any NID from Authority Website: https://services.nidw.gov.bd/nid-pub/ প্রবেশ করে নিন। বাকী কাজ স্টেপ বাই স্টেপ দেখুন নিচে।
- ১. প্রথমে আপনাকে https://services.nidw.gov.bd/nid-pub/ এই ওয়েবসাইটের লিনকে প্রবেশ করে নিতে হবে।
- ২. এখন আপনি “ভোটার তথ্য” নামের একটা অপশন, সেটায় ক্লিক করুন।
- ৩. এখন জাতীয় পরিচয়পত্র নাম্বার বসান।
- ৪. জন্ম তারিখ বসান।
- ৫. ক্যাপচা কোড বসান, বক্সটিতে
- ৬. ভোটার তথ্য দেখুন অপশনে ক্লিক করুন।
এইতো হয়ে গেল আপনার NID CARD যাচাই করার কাজ কম্পলিট। এখন যদি কোন সমস্যা না থাকে। তাহলে অসুবিধা নেই। আর যদি কোন প্রব্লেম দরা দেয়। তাহলে তার সমাধান খুজুন এই ওয়েবসাইটে https://services.nidw.gov.bd/nid-pub/।
NID BD Card ডাউনলোড করুন ফর্ম নাম্বার দিয়ে
যদি আপনার মোবাইলে মেসেজ আসে, তাহলে আপনি Nid card ডাউনলোড করতে পারবেন। আর ১০৫ এ কল করেও জানতে পারেন ভোটার আইডি নম্বর– NID Card Download from National Identity (NID) Registration Wing website: services nidw gov bd
ছবি তুলেছেন এবং ফিঙ্গার দিয়েছেন? – আপনারা জানেন যে সারাদেশে ভোটার তালিকা হালনাগাদ কর্মসূচি চলছে। এই হালনাগাদে ভোটার নিবন্ধনের জন্য ছবি তোলার কয়েকদিনের ভিতরই উক্ত ভোটারের মোবাইল নম্বরে এসএমএস এর মাধ্যমে তার NID নম্বর জানিয়ে দেয়া হচ্ছে এবং উক্ত ব্যক্তি নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইট থেকে তার NID ডাউনলোড করে নিতে পারছে।
services.nidw.gov.bd/nid-pub এই সাইটটি ব্যবহারের মাধ্যমে রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করে ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করা যায়।
রবিবার হতে বৃহস্পতিবার ১০৫ নম্বরে অফিস চলাকালীন সময় আপনার স্লীপ নম্বর সরবরাহ এবং অন্যান্য জিজ্ঞাসিত তথ্য প্রদানের মাধ্যমে জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর জেনে নিতে পারেন। মনে রাখবেন সকাল ৯টা হতে বিকাল ৫ টার মধ্যে কল করতে হবে।
রিলেটেড পোষ্ট:
ও হ্যাঁ আরও একটি কথা এই নম্বরে যতক্ষণই কথা বলেন না কেন কোন অর্থ আপনার মোবাইল হতে চার্জ করা হবে না। অর্থাৎ চার্জ ফি বা কল রেট ফি ছাড়া কথা বলতে পারবেন।
অনলাইনে চোর বাটপার ভরে গেছে। ফেসবুকে অসংখ্য বিজ্ঞাপন পাবেন এবং যারা আপনাকে ইনবক্সে নক করতে পারে যে, টাকার বিনিময়ে এক মিনিটে কাজটি করে দিবেন। অনুগ্রহ করে তাদের দ্বারস্থ হবে না না। আপনি ১০৫ এ কল করুন অথবা NID Form Number লিখে ১০৫ নম্বরে ম্যাসেজ করেও এনআইডি নম্বর পেতে পারেন।
যদি আপনার আইডি বা জাতীয় পরিচয়পত্র সংক্রান্ত তথ্য এখনও অনুমোদন না হয়ে থাকে তবে আপনি অপেক্ষা করুন। NID Number by SMS । মোবাইলে ম্যাসেজ করে আইডি কার্ড নম্বর বের করার নিয়ম ২০২২
অনলাইন হতে যেভাবে ফর্ম নম্বর দিয়ে এনআইডি কার্ড ডাউনলোড করবেন।
• প্রথমে আপনি অ্যাকাউন্ট রেজিস্টার এই লিকে গিয়ে ফর্ম নম্বর এবং জন্ম তারিখ দিয়ে ক্যাপচা এন্ট্রি করে সাবমিট করুন। (আপনার যদি জাতীয় পরিচয়পত্র থাকে এবং অনলাইন অ্যাকাউন্ট না করে থাকেন তাহলে জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর অথবা ফর্ম নম্বর এবং জন্ম তারিখ দিয়ে রেজিস্টার করতে পারবেন। এরপরে আপনার অ্যাকাউন্টে লগইন করতে পারবেন)
• মোবাইল নম্বর দিন। ভেরিফিকেশন শেষ করুন। (মোবাইলে প্রাপ্ত এক্টিভেশন কোড প্রদান করুন)
• আপনার Android মোবাইলে এনআইডি ওয়ালেট অ্যাপটি ডাউনলোড করুন এবং মুখমণ্ডল যাচাই (Face Verification) করে আপনার প্রোফাইলে লগইন করুন।
• পাসওয়ার্ড সেট করুন এবং পুনরায় লগিন করুন।
• ডাউনলোড মেন্যুতে ক্লিক করুন। ডাউনলোড হয়ে যাবে।
যদি নতুন ভোটার হয়ে থাকেন এবং সার্ভারে আপনার তথ্য আপলোড না হয়ে থাকে তবে নিচের মত মেসেজ দেখাবে।
“জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর/ ফর্ম নম্বর/ জন্ম তারিখ ভুল দিয়েছেন” এটি মানেই হচ্ছে তথ্য এখনও আপলোড বা এন্ট্রি করা হয়নি অথবা অনুমোদন করা হয়নি।
এসএমএস দিয়ে কি এনআইডি নম্বর বা ভোটার আইডি নম্বর জানা যাবে?
হ্যাঁ যাবে। ব্যাপারটি খুব সহজ আপনি প্রথমে মোবাইলের ম্যাসজ অপশনে যান। অতপর ম্যাসেজ অপশনে গিয়ে NID Form Number লিখে ১০৫ নম্বরে ম্যাসেজ করুন। ফিরতে ম্যাসেজে আপনার এনআইডি নম্বর আসবে। NID Number by SMS । মোবাইলে ম্যাসেজ করে আইডি কার্ড নম্বর বের করার নিয়ম ২০২২
nid card download by form number নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইট থেকে NID ডাউনলোড করুন। ফর্ম নম্বর ব্যবহার করে জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর
আরো কিছু প্রশ্নের উত্তর প্রদান করা হল:
আপনার ভোটার নিবন্ধন হয়েছে কিন্তু জাতীয় পরিচয় পত্র পাননি?
উত্তর: আপনারা যারা ভোটার হিসাবে নিবন্ধিত হয়েছেন কিন্তু জাতীয় পরিচয় পত্র নম্বর পাননি তারা রেজিস্টার মেন্যুতে (Claim Account) গিয়ে আপনার কাছে রক্ষিত ফর্ম নম্বর এবং আপনার জন্ম তারিখ, ক্যাপচা ও প্রয়োজনী তথ্য দিয়ে অনলাইন সেবার জন্য রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করুন।
পরবর্তীতে লগইন মেন্যুতে গিয়ে আপনার ইউজারনেম ও পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করে ডাউনলোড মেন্যুতে গিয়ে আপনার পরিচয়পত্র কপি ডাউনলোড করতে পারবেন।
আপনি কি নতুন জাতীয় পরিচয় পত্র চান?
উত্তর: জাতীয় পরিচয়পত্র হালনাগাদ একটি চলমান প্রক্রিয়া। যিনি বাংলাদেশের নাগরিক কিন্তু এখনও নিবন্ধিত হননি,আপনার বয়স যদি ১০ বছর বা বেশি হয়ে থাকে কিন্তু এখনও ভোটার হিসেবে নিবন্ধিত হননি,
তাহলে অনলাইন এ ফর্ম পূরণ করে আপনার সিডিউল মোতাবেক সংশ্লিষ্ট উপজেলা/থানা নির্বাচন অফিসে যোগাযোগ করে বায়োমেট্রিক প্রদান করুন। বায়োমেট্রিক প্রদানের সময় আপনার কিছু সংযুক্ত কাগজ পত্র প্রয়োজন হবে, যা নিন্মরুপ-
- অনলাইনে পূরণকৃত ফর্মের প্রিন্ট কপি
- এস.এস.সি সনদ -(বয়স প্রমাণের সনদ)
- জন্ম নিবন্ধন -(বয়স প্রমাণের সনদ)
- পাসপোর্ট / ড্রাইভিং লাইসেন্স / টি.আই.এন -(বয়স প্রমাণের সনদ)
- ইউটিলিটি বিলের কপি/বাড়ী ভাড়ার রশিদ/হোল্ডিং ট্যাক্স রশিদ – (ঐ এলাকায় সচরাচর বসবাস করেন এরুপ কোন প্রমাণ)
- নাগরিকত্বের সনদ (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)
- বাবা, মা, স্বামী/স্ত্রীর এনআইডি কার্ডের কপি(প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)
আপনার বয়স যদি চলতি বছরের ১ জানুয়ারী বা তার পূর্বে ১৮ বছর হয়ে থাকে তাহলে আপনি ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হবেন
আপনার নিজস্ব তথ্য হালনাগাদ ও অন্যান্য সেবা নেয়ার জন্য আপনাকে অবশ্যই ইতোমধ্যে ভোটার হতে হবে এবং এই ওয়েবসাইটে নিবন্ধন করতে হবে। নিবন্ধন করার জন্য আপনার বর্তমান কার্ডের নম্বর ও একটি কার্যকর মোবাইল নম্বর, আপনার জন্মতারিখ ও ঠিকানা সম্পর্কিত তথ্য প্রয়োজন।
ক) আপনি ভোটার হয়ে থাকলে রেজিস্ট্রেশন করে এই ওয়েবসাইটের সুবিধা নিন রেজিস্ট্রেশন করে আপনি নিম্নলিখিত সুবিধাসমূহ পেতে পারেনঃ
- নিজস্ব প্রোফাইল তথ্য
- নির্বাচনকালীন ভোটকেন্দ্র সম্পর্কিত তথ্য
- কার্ডের তথ্য পরিবর্তন/সংশোধন/হালনাগাদের জন্য আবেদন। বিস্তারিত
- ঠিকানা অথবা ভোটার এলাকা পরিবর্তন/সংশোধন/হালনাগাদের আবেদন
- হারানো/নষ্ট কার্ড পুনর্মুদ্রণের আবেদন । বিস্তারিত
- ছবি,স্বাক্ষর ইত্যাদি পরিবর্তনের এপয়েন্টমেন্ট করা
- আবেদনপত্রের বর্তমান অবস্থার তথ্য
খ) প্রয়োজনীয় তথ্যাবলীঃ
- তথ্য পরিবর্তনের জন্য, তার সাথে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সরবরাহ করুন
- সাধারন জিজ্ঞাসা লিংকে জাতীয় পরিচয়পত্র সংক্রান্ত তথ্য দেখুন
আজকে এখানে শেষ করছি। আশা করি সবার এখানে পড়ে ভালো লাগবে।
Thanks stay well……