কিভাবে www Land gov bd মাধ্যমে ঘরে বসেই জমির খতিয়ান, মৌজা ম্যাপ যাচাই ও ই-নামজারি করবেন: অনেক মানুষ জানেন না যে, কিভাবে নিজের বাড়ি ঘরের জমির খতিয়ান, মৌজা ম্যাপ দেখতে পারে। তা নিয়ে অনেকে গুগলে পেইজে সারচ করতে পেরেশান হয়ে যাচ্ছেন। কিন্তু কিভাবে কি করতে হবে তা তো আমাদের অনেকের জানা নেই।
Contents in The Article
বর্তমান সময়ে www.Land.gov.bd নামের ওয়েবসাইটে আমরা খুজতে পারি। যা ভুমি মন্ত্রনালয়ের ওয়েবসাইট। তবে এই সময়কাল যে এত সহজ করে দিবে ইন্টারনেট প্রযুক্তি, যা আমাদের ধারনার বাহিরে।
আজকাল যেকোন কিছু আমরা দেখতে পারি ইন্টারনেট এর মাধ্যমে। ভালো এবং খারাপ বলতে গেলে দরকারি বেদরকারি সকল কিছু পাওয়া যায় এই ডিজিটাল দুনিয়ায়। সবাই জানেন আজ গুগলে সারচ দিলে সব কিছু পেয়ে যেতে পারি। কিন্তু পাওয়া গেলে যে, সবাই সব কিছু করতে পারবে, তা কিন্তু নয়।
আর এই সময় আমরা কথা বলছি land gov bd ওয়েবসাইট নিয়ে। যার মাধ্যমে আপনি আপনার ঘর বাড়ির সকল খতিয়ানা দেখতে পারবেন। বন্ধুরা আপনাদেরকে www.Land.gov.bd মাধ্যমে ঘর বাড়ির সকল খতিয়ান নাম্বার দিয়ে সহজে ঘরে বসে বের করতে পারবেন, কার নামে রেজিস্টার করা রয়েছে, কার নামে ভুমি রয়েছে এবং এর সাথে মৌজা ম্যাপ দেখতে পারবেন।
এই সকল বিষয় নিয়ে আজকের মুল আরটিকেল, যা আপনার জন্য খুবই প্রয়োজনীয় একটা আরটিকেল। তাহলে কথা না বাড়িয়ে মুল আরটিকেল দেখে নেই। চলুন শুরু করা যাক।
Land gov bd 2023 কি?
আসলে এখানে www.Land.gov.bd একটা ওয়েবসাইটের নাম, যা বাংলাদেশের সরকার দ্বারা পরিচালিত হয়ে থাকে। আর এটা ভুমি মন্ত্রনালয়ের ওয়েবসাইট। যা ভুমির সকল খুটিনাটি আপনি এখানে পাবেন। আর এই ওয়েবসাইটে যে যে সুবিধা পাওয়া যায়, তা হচ্ছে:
- ১. সরকারি কর এর হিসাব
- ২. ভুমি ও মৌজা ম্যাপ দেখা
- ৩. অনলাইন ভূমি উন্নয়ন কর
- ৪. রেস্ট সাটিফিকেট মামলা
- ৫. বাজেট ব্যবস্থাপনা
- ৬. অনলাইন রিভিউ মামলা
- ৭. ই-নামজারি
- ৮. ভূমি উন্নয়ন কর
- ৯. ডিজিটাল ল্যান্ড রেকর্ড
- ১০. অনলাইন শুনানি
- ১১. আর.এস খতিয়ান
এই সকল বিষয় বস্তু নিয়ে আমাদের Land gov bd এই ওয়েবসাইট সরকার বানিয়ে নিয়েছেন। যা আপনার আমাদের জন্য বিশেষ ভুমিকা পালন করে। এতক্ষনে আপনি বুঝতে পারলেন Land gov bd আসলে কি। যা আপনার আমার জন্য সহজ পদ্ধতি অবলম্বন করা জন্য এই ওয়েবসাইট এর আর্বিভাব হয়েছে এইটা বলা যেতে পারে।
রিলেটেড পোষ্ট: সকল প্রকার ভাতা আবেদন ও উত্তোলন ২০২২ | www mis bhata gov bd
এখন আমরা দেখব www.Land.gov.bd এই ওয়েবসাইট থেকে কি কি সুবিধা পাওয়া যায়। যা আমাদের জিবনের দরকারি কিছু আছে কি না? তা নিয়ে রয়েছে বিস্তারত আলোচনা। যা আপনার জন্য প্রয়োজন হবে। তাহলে দেখুন নিচে:
www Land gov bd এর সুবিধা কি কি?
এখানে আমরা www.Land.gov.bd সুবিধা সম্পর্কে আলোচনা করব। যা আপনি জানতে পারবেন এখানে। আপনি এই রকমের কোন আলোচনা কোথাও পাবেন না। আপনার কাছে এই রকম কেউ তুলে ধরবে না। তাহলে আপনি দেখুন নিচে:
- ১. সরকারি কর এর হিসাব
- ২. ভুমি ও মৌজা ম্যাপ দেখা
- ৩. অনলাইন ভূমি উন্নয়ন কর
- ৪. রেস্ট সাটিফিকেট মামলা
- ৫. বাজেট ব্যবস্থাপনা
- ৬. অনলাইন রিভিউ মামলা
- ৭. ই-নামজারি
- ৮. ভূমি উন্নয়ন কর
- ৯. ডিজিটাল ল্যান্ড রেকর্ড
- ১০. অনলাইন শুনানি
- ১১. আর.এস. খতিয়ান
- ১২. জমির মালিক এর নাম ইত্যাদি।
এই সকল কিছু আপনি www.Land.gov.bd ওয়েবসাইটের সুযোগ সুবিধা ভোগ করতে পারবেন। আর এখানে সব কিছু ফ্রিতে আপনি ব্যাবহার করতে পারবেন। আশা করি এই সব সুযোগ সুবিধা ব্যবহারের জন্য আপনার জ্ঞান থাকা জরুরি।
আর সেই সব জ্ঞান আপনাকে আমরা দেখিয়ে দিতে চাই। তাই পাশে থাকবেন, সব সময়। আর আমাদের ওয়েবসাইটে এই সব রিলেটেড সব কিছু তথ্য দেয়া আছে।
এখন আমরা দেখব কিভাবে ঘরে বসে জমির খতিয়ান দেখব। আর সেটার জন্য আমাদের কি জরুরি। সেই সব বিষয় আমরা নিচে দেখব। তাই নিচে লক্ষ্য করুন। কাজে লাগবে।
রিলেটেড পোষ্ট:
কিভাবে www Land gov bd 2023 মাধ্যমে ঘরে বসেই জমির খতিয়ান দেখবেন
এখানে দেখব কিভাবে wwww.Land.gov.bd 2023 মাধ্যমে ঘরে বসেই জমির খতিয়ান দেখতে পারব। তা নিয়ে নিচে বিস্তারিত সহজভাবে আলোচনা করা হল, তাই দেখুন:
১. প্রথমে www land gov bd এই ওয়েবসাইটে প্রবেশ করুন।
২. “আর.এস. খতিয়ান” নামের অপশনে ক্লিক করুন।
৩. অথবা আপনি eporcha.gov.bd এই ওয়েবসাইটে প্রবেশ করুন।
৪. তারপর আপনি “খতিয়ান” নামের অপশনে ক্লিক করুন।
৫. এখন আপনি “খতিয়ান অনলাইন আবেদন” নামের অপশনে সব কিছু নির্বাচন করুন।
৬. এখানে আপনি “নির্বাচন করুন বিভাগের নাম”।
৭. এরপর “নির্বাচন করুন জেলার নাম”
৮. এখন আপনি “খতিয়ান এর টাইপ” সিলেক্ট করুন।
৯. এখানে আপনি “নির্বাচন করুন” আপনার “উপজেলা”।
১০. এরপর রয়েছে “মৌজা” এর নাম নির্বাচন করা।
১১. এখন আপনি “খতিয়ান নাম্বার ” বসান অথবা “দাগ নাম্বার” বসান।
১২. এখন আপনি “ক্যাপচা কোড লিখুন”
১৩. শেষ স্টেপে আপনি “অনুসন্ধান করুন” এই বাটনে ক্লিক করুন।
এই ছিল সহজ পদ্ধতি। যা আপনার আমার জন্য সহজ পদ্ধতি, এখানে যে যে স্টেপগুলা দেয়া হয়েছে। তা এই রকম করে পিকচার সাথে দিয়ে আপনাকে অন্য কে আছে বুঝিয়ে দেবে। তাই শেয়ার করুন। নিচে আপনাদের জন্য আরো অনেক কিছু তথ্য দেয়ার বাকী রয়েছে। তা দেখুন।
আপনি নিজের খতিয়ান দেখে নিয়েছেন, এখন আপনি আসল কপি কিভাবে ডাউনলোড করতে পারেন, তা নিয়্র রয়েছে আরেক প্রসেস। যা আপনাকে ফলো করে নিতে হবে। তাহলে আপনি সহজে খতিয়ান ডাউনলোড করতে পারেন।
কিভাবে অনলাইনে ওরিজিনাল খতিয়ান ডাউনলোড করব এবং ঘরে বসে পাব ?
আপনি সব কিছু কম্পলিট করে নিজের খতিয়ান এবং মালিকের নাম পেয়ে গেলেন। বাকী রইল আপনি অরিজিনাল কপি ডাউনলোড করার জন্য এবং ঘরে বসে অরিজিনাল কপি হাতে পাব এই সকলের জন্য কি প্রসেস করা লাগবে, তার জন্য আপনি দেখুন নিচে স্টেপ বাই স্টেপ দেয়া রয়েছে।
১. আপনি এখন খতিয়ান নকল টাইপে “সার্টিফাইড কপি” অপশনটি সিলেক্ট করবেন।
আপনি যখনি নিজের খতিয়ান এর সকল তথ্য উপরের দিকে দেখতে পারবেন। আর এরপর আপনি নিচের দিকে লক্ষ্য করবেন লিখা রয়েছে খতিয়ান নকল টাইপ অপশনে “সার্টিফাইড কপি” অপশনটি সেটায় সিলেক্ট করতে ভুলবেন না।
২. এরপর ডেলিভারি প্রয়োজন অপশনে “সাধারন” অপশনে সিলেক্ট করুন।
আপনি এখানে “সার্টিফাইড কপি” অপশনে সিলেক্ট করে তারপর আপনার ঘরে ফরছা পেতে বা খতিয়ানটি পেতে ডেলিভারি প্রয়োজন অপশনে সাধারন অপশনে সিলেক্ট করে নিন।
৩. তারপর আপনি সঠিক তথ্য দিন নিজের।
যেমন ধরেন: আপনার জাতীয় পরিচয়পত্র নং, আপনার নাম (ইংরেজিতে), ইমেইল, মোবাইল নাম্বার, ঠিকানা এই তথ্যগুলো পূরণ করুন। যোগফল প্রদান করুন ঘরটি একটি ক্যাপচার মতো। এখানে আপনার স্ক্রিণে যেটা দেয়া থাকবে সেগুলা টিকটাক মত পুরন করুন। তাহলে হয়ে যাবে। এরপর যা করতে হবে নিচের স্টেপ দেখুন।
৪. এরপর পেমেট অপশন আসবে, আর সেটায় কত দিনের মধ্য খতিয়ান পেতে চান সেটা সিলেক্ট করুন।
আপনি যখনি উপরের স্টেপ কম্পলিট করে আসবেন, তখন পেমেন্ট বিবরণ অংশে কতদিনের মধ্যে খতিয়ানটি পাবেন, সম্ভাব্য প্রদানের তারিখ এবং মোট ফি কত টাকা হবে, সেটা দেখতে পাবেন। ফি প্রদানের জন্য আপাতত সরকারি একপে (Ekpay) অপশনটিই এখানে রাখা হয়েছে। সকল তথ্য দিয়ে “পরবর্তী ধাপ (পেমেন্ট)” বাটনে ক্লিক করবেন।
৫. এখন মোবাইল ব্যাংকিং অপশনে সিলেক্ট করে পেমেন্ট করুন।
ekpay উইন্ডো আসলে নিচের অপশনগুলোর থেকে “মোবাইল ব্যাংকিং” ট্যাবে ক্লিক করলে, আপনি এই ফি কে বিকাশ, নগদ এবং রকেট দিয়ে প্রদান করতে পারবেন। আর এরপর আপনার ঘরে চলে আসবে হোম ডেলিভারি এর মধ্যমে আপনার কাছে সেই খতিয়ান, যা আপনি অনলাইনে অর্ডার করেছেন।
রিলেটেড পোষ্ট:
এই হল খতিয়ান হাতের নাগালে আনার জন্য প্রসেস, যা আপনাকে খুব খেয়াল করে করতে হবে। আজকাল যে সুযোগ পাচ্ছেন, তাতে অবশ্যই আপনার আমার সবারই উপকার হচ্ছে। এখন আমরা নিচে দেখব কিভাবে মৌজার ম্যাপ দেখতে পারব। তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব নিচে স্টেপ বাই স্টেপ।
কিভাবে অনলাইনে মৌজা ম্যাপ দেখবেন?
আপনি কিভাবে অনলাইনে মৌজার ম্যাপ দেখতে পারবেন, তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হল: আসলে আমাদের land gov bd এই ওয়েবসাইটে যে সুযোগ সুবিধা প্রদান করেছে, তা অবশ্যই আমি বলি ১০০% ভালো সুবিধা। আর এর জন্য আপনি কি করতে হবে, তা নিয়ে আলোচনা করব নিচে দেখুন।
১. প্রথমে আপনি land gov bd এই ওয়েবসাইটে প্রবেশ করুন।
-
Land gov bd জমির খতিয়ান, মৌজা ম্যাপ যাচাই ই-নামজারি করবেন.jpg
আপনি যেভাবে আগের লিনক্টি তে প্রবেশ করেছেন, ঠিক সেভাবে আমাদের land gov bd এই ওয়েবসাইটে প্রবেশ করুন। তারপর যা করতে হবে নিচে দেখুন।
২. এই স্টেপে “মৌজা ম্যাপ” অপশনে ক্লিক করুন।
-
মৌজা-ম্যাপ-যাচাই-ই-নামজারি-করবেন
আপনি এই ওয়েবসাইটে প্রবেশ করার পর বেশ কিছু অপশন পাবেন, সেখানে আপনি খুজুন বা দেখতে পারবেন “মৌজা ম্যাপ” নামের একটা অপশন সেটায় ক্লিক করে দিন, অথবা আপনি সিলেক্ট করুন।
৩. এখন “মৌজা ম্যাপ-অনলাইন আবেদন” অপশনে যান।
আপনি দুটি স্টেপ কম্পলিট করে আসার পর দেখবেন “মৌজা ম্যাপ-অনলাইন আবেদন” এই অপশনে যতগুলা তথ্য দেয়া থাকবে তা পুরন করতে হবে। আর সেটার সঠিক তথ্য আপনাকে প্রদান করতে হবে। আপনি সেই তথ্যগুলা কিভাবে পুরন করবেন, তা স্টেপ বাই স্টেপ দেয়া হল।
৪. প্রথমে “বিভাগ” অপশনে আপনি “নির্বাচন করুন” অপশনে ক্লিক করুন।
৫. এখন দেখবেন “জেলা” অপশনে “নির্বাচন করুন” অপশনে সিলেক্ট করুন।
৬. “ম্যাপ টাইপ নির্বাচন করুন” এই অপশনে “আর.এস” অপশনে সিলেক্ট করুন।
৭. এখন আপনি “উপজেলা/সার্কেল” অপশনে নিজের উপজেলা সিলেক্ট করুন।
৮. এখন “মৌজা” নামের অপশনে নিজের মৌজার নাম সিলেক্ট করুন।
৯. এখন “সিট অনুযায়ী” ও “দাগ নং অনুযায়ী” এই দুটি অপশনের মধ্য যেকোনটা সিলেক্ট করুন।
১০. এখন আপনি “অনুসন্ধান করুন” এই বাটনে ক্লিক করুন।
এখন আপনি দেখলেন, কয়েকটি স্টেপ এবং land gov bd এই ওয়েবসাইট এর মাধ্যমে আপনি খুব সহজে করতে পারলেন মৌজার ম্যাপ। যা আজকাল অনেকের জানা না থাকতে পারে। এখন অনেকে জেনে গেলেন, তাই আপনি ও আরেক ভাইকে শিখান। যা আপনার অন্যর জন্য উপকার হয়। তাহলে নিচে দেখুন আরো অনেক তথ্য দেয়া রয়েছে। যা আপনাকে জানা জরুরি মনে করি।
রিলেটেড পোষ্ট:
ই-নামজারি: কিভাবে অনলাইনে ই-নামজারি বা ভুমি খারিজ করবেন?
এখানে আমরা ভুমি মন্ত্রনালয়ের land gov bd এই ওয়েবসাইটে থেকে ই-নামজারি অপশন পাব, আর সেখানে আপনি নামজারি খারিজ করার জন্য বা ভুমি খারিজ করার জন্য ই-নামজারি অপশনে প্রবেশ করতে হবে।
আর সেই প্রসেস land gov bd ওয়েবসাইটে প্রবেশ করলে আপনার সমাধান দেখিয়ে দিতে পারব। তাহলে এখানে আমরা জানব ই-নামজারি অনলাইনে কিভাবে ভুমি খারিজ করার জন্য আবেদন করা যায়। আর সেটা স্টেপ বাই স্টেপ সকল কিছু দেখিয়ে দিচ্ছি। চলুন দেখি:
১. প্রথমে আমরা land gov bd এই ওয়েবসাইটিতে প্রবেশ করব।
২. তারপর “ই-নামজারি” অপশনে সিলেক্ট করুন।
-
ই-নামজারি
আপনি যখন land gov bd এই ওয়েবসাইটে প্রবেশ করবেন, ঠিক তখনি কয়েকটি অপশন দেখতে পারবেন। আর সেটায় আপনি খুজতে পারেন “ই-নামজারি” এই অপশন। আর সেটায় আপনাকে ক্লিক করতে হবে।
৩. এরপর আপনি mutation.land.gov.bd এই ওয়েবসাইটে রিডাইরেক্ট হবেন।
- আপনি যখনি “ই-নামজারি” অপশনে ক্লিক করবেন, তখন আপনাকে রিডাইরেক্ট করে নেয়া হবে https://mutation.land.gov.bd/ এই ওয়েবসাইটে। তখন আপনি অনেক অপশন দেখতে পাবেন। যা আপনি খুজছেন তা নিচের স্টেপে দেয়া হল।
৪. এখন “নামজারি আবেদন” নামের অপশনে সিলেক্ট করুন।
-
ই-নামজারি
আপনি যখন রিডাইরেক্ট হয়ে https://mutation.land.gov.bd/ এই ওয়েবসাইটে আসবেন, তখন অনেক অপশন দেখতে পারবেন। আর সেখান থেকে যেখানে লিখা রয়েছে “নামজারি আবেদন” সেটায় ক্লিক করুন।
৫. এরপর ” নামজারি আবেদন ফরম” দেখবেন, সেটা ভালো করে পুরন করুন।
-
ই-নামজারি
আপনি আবেদনে ক্লিক করার পর “নামজারি আবেদন ফরম” টি খুব খেয়াল করে জেনে বুঝে, এই ফরমটি পুরন করুন।
৬. এরপর “পরবর্তী” বাটনে ক্লিক করুন।
- আপনি উপরের নামজারি ফরম পুরন যদি সঠিকভাবে কতে ফেলেন, তাহলে পরবর্তী বাটনে ক্লিক করতে পারেন। মনে রাখবে কোন ধরনের ভুল করলে পরে ঠিক করার জন্য অনেক জামেলায় পরতে হবে। তাই জেনে বুঝে খেয়াল করে কাজ করতে হবে।
এখন পরবর্তী পদক্ষেপ আপনি নিজে বুঝে শুনে এবং খেয়াল করে ই-নামজারি কম্পলিট করতে পারেন। আর যা প্রসেস পেমেন্ট নিয়ে তা আপনি উপরের অংশে পরে নিতে পারেন। আশা করি বুঝতে পারছেন। আর যা বুঝার থাকে আমাকে ফেইসবুকে যোগাযোগ করতে পারেন।
ই-নামজারি কি?
আসলে ই-নামজারি হল : যদি কোন মালিক তার জমি বিক্রি করে অন্য কোন ব্যাক্তির কাছে। তাহলে তার নাম এই ভুমির মালিক হিসেবে থাকার কারনে। যে ব্যাক্তি ক্রয় করেছে তার নামে সেটা নামজারি করর দেয়াকে ই-নামজারি বলে। এক কথা ভুমির পুরাতন মালিক থেকে বদলে নতুন মালিকের নাম যুক্ত করা পদক্ষেপ গ্রহন করাকে ই-নামজারি।
আর আমরা ই-নামজারি এখানে আবেদন করার জন্য যে প্রসেস বা পদ্ধতি অবলম্বন করব, তা যেনো একটু জেনে বুঝে করি। তাহলে পরে কোন সমস্যায় পরতে হবে না।
তাহলে বন্ধুরা আশা করি আজকের আরটিকেল খুবই ইনফরমেটিভ হবে। আর আপনাদের কাছে ভালো লাগবে। যদি ভালো লাগে তাহলে আমাদের গুগল নিউজ পাবলিশারে ফলো করতে পারেন। যা আপনারদের জন্য সবার আগে চলে আসবে নিউজ। আর আরটিকেলের নোটিফিকেশন চলে যাবে সবার আগে।
রিলেটেড পোষ্ট:
এই রকম ইনফরমেশনাল টিপস এন্ড ট্রিক্স পাবেন সব সময়। পাশে থাকুন ভালো থাকুন। আর Land gov bd ওয়েবসাইট নিয়ে আরো জানুন। আমাদের ওয়েবসাইট থেকে। এবং এখানে সারচ করুন land gov bd নামে। তাহলে সকল পোষ্ট আপনার সামনে চলে আসবে।
You can follow my website on google news, like Facebook page, join group, and follow me on Instagram to contact me.
Thanks stay well……